ই-পেপার শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২

প্রয়াত চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেন : সৃষ্টি ও ব্যক্তিত্ব

হাসনাইন সাজ্জাদী:
২১ আগস্ট ২০২৫, ২১:৪৩

বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে প্রয়াত আমজাদ হোসেন ছিলেন এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি শুধু চলচ্চিত্রকারই নন, ছিলেন কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, গীতিকার, অভিনেতা ও সংস্কৃতিসেবক। মেধা ও মননের দিক থেকে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রমী উচ্চতার মানুষ। তাঁর শিল্পসৃষ্টি, মানবিক চেতনা এবং জীবনদর্শন বাংলা চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতির ভুবনকে সমৃদ্ধ করেছে।

শিল্প-সাহিত্য ও চলচ্চিত্রে অবদান:

আমজাদ হোসেন ১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট জামালপুরে জন্মগ্রহণ করেন। অল্প বয়সেই লেখালেখি ও নাট্যচর্চার সঙ্গে যুক্ত হন। ষাটের দশকে চলচ্চিত্রে পদার্পণ করে তিনি পরবর্তী সময়ে নিজেকে এক অনন্য চলচ্চিত্রকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রগুলোতে গ্রামীণ জীবন, মানুষের সংগ্রাম, প্রেম-ভালোবাসা, সামাজিক অসাম্য, মানবিক বোধ ও সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। “গোলাপী এখন ট্রেনে”, “ গোলাপী এখন ঢাকায়”,” গোলাপী এখন লন্ডনে”,“ভাত দে”, “কসাই”, “সুন্দরী”, “নয়নমণি”, “দুই পয়সার আলতা” প্রভৃতি চলচ্চিত্র শুধু বিনোদন নয়, সমাজ-বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি হিসেবেও বাংলা চলচ্চিত্রে কালজয়ী হয়ে আছে। গল্পগ্রন্থ “মাধবী”, “মাধবী সংবাদ”, “মাধবী ও হিমানী” বাংলা সাহিত্যের অনন্য গ্রন্থ।

তিনি একাধারে ছিলেন দক্ষ চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। তাঁর লেখা অনেক গান আজও মানুষের হৃদয়ে অমলিন। চলচ্চিত্রের বাইরে সাহিত্য ও নাটকেও তাঁর অবদান উল্লেখযোগ্য। নাটক, ছোটগল্প ও প্রবন্ধের মধ্য দিয়ে তিনি সাহিত্যকেও সমৃদ্ধ করেছেন।

ব্যক্তিত্ব ও মননের উচ্চতা:

আমজাদ হোসেনের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্য। তিনি ছিলেন সহজ-সরল, মানবিক, সমাজমনস্ক এবং সহমর্মী। নিজের সৃষ্টিশীলতাকে তিনি কখনো ব্যক্তিগত গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ রাখেননি। সাধারণ মানুষের জীবনের গল্পই তিনি তাঁর চলচ্চিত্রে তুলে ধরেছেন। চলচ্চিত্রে বাণিজ্যিক সফলতা ও শিল্পমূল্যকে তিনি সুন্দরভাবে মেলাতে পেরেছিলেন। তাঁর মধ্যে ছিল গভীর সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং মানবিক বোধ। সৃষ্টিশীলতার পাশাপাশি তরুণ শিল্পী ও চলচ্চিত্রকর্মীদের উৎসাহিত করতেন তিনি।

সম্মান ও স্বীকৃতি

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, স্বাধীনতা পদকসহ বহু সম্মাননায় ভূষিত হন। সম্প্রতি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ [,টেজাব] তার পঞ্চম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে তাঁকে (মরণোত্তর) লাইফ টাইম এচিভমেন্ট এওয়ার্ডে ভূষিত করেছে। টেজাবের বর্তমান সভাপতি হিসেবে আমি এ সম্মাননা প্রদান করতে পেরে গর্বিত বোধ করছি।

তবে তাঁর সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি হলো— সাধারণ মানুষের হৃদয়ে অম্লান হয়ে থাকা।

এক কথায় আমজাদ হোসেন কেবল একজন চলচ্চিত্রকারই নন, তিনি ছিলেন শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল দিশারী। তাঁর সৃষ্ট চলচ্চিত্র, নাটক, সাহিত্য এবং গান আমাদের সংস্কৃতির ভাণ্ডারে চিরকালীন সম্পদ হয়ে থাকবে।

মেধা ও মননে তিনি ছিলেন উচ্চতার প্রতীক, আর মনের দিক থেকে ছিলেন অশেষ মানবিকতার আলোকবর্তিকা। প্রয়াত আমজাদ হোসেনকে তাই আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি— তিনি ছিলেন সৃষ্টি ও ব্যক্তিত্বের এক অনন্য সম্মিলন।

আমাদের সমাজ জীবনে আমজাদ হোসেনের জীবন, সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্রের প্রভাব কিভাবে সমাজ-জীবনকে প্রভাবিত করেছে তার আলোচনা আমরা করলে দেখতে পাই তিনি বাংলা চলচ্চিত্র ও সংস্কৃতির আকাশে ছিলেন এক নক্ষত্র। তাঁর আলোয় প্রজন্মকে আলোকিত করেছেন। আগেই উল্লেখ করেছি প্রয়াত আমজাদ হোসেন ছিলেন বহুমাত্রিক প্রতিভাধর শিল্পী—একাধারে চলচ্চিত্রকার, গীতিকার, নাট্যকার, সাহিত্যিক, অভিনেতা ও মানবিক সমাজচিন্তক। তাঁর জীবন ও সৃষ্টিকর্ম শুধু বিনোদনের উপকরণ নয়, বরং আমাদের সমাজের ভেতরে নিহিত অসংখ্য বাস্তবতা, আনন্দ-বেদনা, সংগ্রাম ও মানবিকতার প্রতিফলন। তাই তাঁর সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্র আমাদের সামাজিক চেতনা গঠনে গভীর প্রভাব ফেলেছে।

১. জীবন ও মানবিক দর্শন:

১৯৪২ সালে জামালপুরে জন্ম নেওয়া আমজাদ হোসেন শৈশব থেকেই সংস্কৃতিচর্চায় ঝোঁক দেখান। তিনি জীবনের সাধারণতাকে দেখেছেন অসাধারণ চোখে। ছোট শহরের ছেলে হয়েও তিনি কখনোই বৃহত্তর জীবনের স্বপ্ন দেখা থেকে সরে যাননি। জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা তাঁকে দিয়েছে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, যা তাঁর শিল্পসৃষ্টিতে প্রবলভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

তিনি বিশ্বাস করতেন শিল্প শুধু সৌন্দর্যের উপভোগের জন্য নয়, বরং মানুষের ভেতরের সত্যকে উন্মোচন করার শক্তি। এই দর্শন তাঁকে সমাজমনস্ক চলচ্চিত্রকারে পরিণত করে।

২. সাহিত্যচর্চা ও সমাজপ্রভাব:

আমজাদ হোসেন ছিলেন একাধারে কবি ও গল্পকার। তাঁর ছোটগল্প ও প্রবন্ধে সমাজের বঞ্চিত মানুষের কথা উঠে এসেছে। তিনি এমন এক সাহিত্যধারা গড়ে তুলেছিলেন যেখানে বিনোদন ও সামাজিক দায়বদ্ধতা পাশাপাশি চলেছে। তাঁর লেখনীতে গ্রামীণ সমাজের টানাপোড়েন, দুঃখ-আনন্দ, প্রেম-ভালোবাসা, সামাজিক বৈষম্য ও মানবিক সম্পর্কের গভীরতা উঠে আসে। ফলে পাঠক সমাজ বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পেয়েছে তাঁর রচনায়।

৩. নাটকে অবদান ও সামাজিক চেতনা:

আমজাদ হোসেন টেলিভিশন ও মঞ্চ নাটকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর নাটকগুলোতে সমাজের নানা অসঙ্গতি, পারিবারিক টানাপোড়েন, নৈতিক দ্বন্দ্ব ও মানবিক সংকট স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রাথমিক যুগে তিনি যে নাটক রচনা ও পরিচালনা করেছেন, তা গ্রামীণ ও শহুরে সমাজের মিলনস্থল তৈরি করেছিল। নাটকের মাধ্যমে তিনি সমাজের সাধারণ মানুষকে তাঁদের বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখিয়েছেন, যা সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে।

৪. চলচ্চিত্রে প্রভাব:

চলচ্চিত্র হলো আমজাদ হোসেনের সৃষ্টিশীলতার প্রধান ক্ষেত্র। ষাটের দশক থেকে শুরু করে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত তাঁর চলচ্চিত্রগুলো ছিল সময়ের সমাজচিত্র। “গোলাপী এখন ট্রেনে” গ্রামীণ জীবনের সামাজিক অবস্থা, প্রেম, সংস্কৃতি ও জীবনের টানাপোড়েনকে চলচ্চিত্রে পরিণত করে দর্শকের কাছে কালজয়ী হয়ে আছে। “ভাত দে” চলচ্চিত্রে তিনি ক্ষুধা ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের সংগ্রামকে শিল্পে রূপ দিয়েছেন। এই চলচ্চিত্র সামাজিক অসাম্য ও মানবাধিকারের প্রশ্নে গভীর আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। “নয়নমণি”, “সুন্দরী”, “কসাই”, “দুই পয়সার আলতা”— প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি সমাজ বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন। আমজাদ হোসেন চলচ্চিত্রকে কেবল বাণিজ্যিক প্রেক্ষাপটে দেখেননি; তিনি এটিকে সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পরিবর্তনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছেন। তাঁর চলচ্চিত্র মানুষকে ভেবে দেখতে শিখিয়েছে—দারিদ্র্য, বৈষম্য, প্রেম, মানবিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার আসলে কীভাবে সমাজকে প্রভাবিত করে।

৫. গানের মাধ্যমে সমাজচেতনা:

আমজাদ হোসেনের লেখা অসংখ্য গান আজও মানুষের মুখে মুখে ফেরে। তাঁর গানে ছিল মানবিক বোধ, প্রেম, গ্রামীণ সংস্কৃতি ও জীবনের আনন্দ-বেদনার সমাহার।

গানগুলো যেমন বিনোদন দিয়েছে, তেমনি সমাজের অন্তর্নিহিত চিত্রও ফুটিয়ে তুলেছে। তাঁর গীতরচনার ধারা মানুষকে অন্তর্দৃষ্টি দিয়েছে, যা সমাজের সংস্কৃতিচর্চাকে সমৃদ্ধ করেছে।

৬. ব্যক্তিত্ব ও সামাজিক দায়বদ্ধতা:

ব্যক্তিগত জীবনে আমজাদ হোসেন ছিলেন সহজ-সরল, নিরহঙ্কারী ও সহৃদয় মানুষ। তিনি সবসময় তরুণ প্রজন্মকে উৎসাহিত করতেন, তাঁদের সৃষ্টিশীলতাকে মূল্যায়ন করতেন।

তাঁর জীবনের বড় একটি দিক হলো সামাজিক দায়বদ্ধতা। তিনি বিশ্বাস করতেন শিল্পী শুধু শিল্প সৃষ্টির জন্য নয়, বরং সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হিসেবেও দায়বদ্ধ। এই চেতনা তাঁকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেয়।

৭. সমাজ জীবনে প্রভাবের সারসংক্ষেপ:

আমজাদ হোসেনের সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্র আমাদের সমাজ জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে—

সামাজিক সচেতনতা: তাঁর চলচ্চিত্র মানুষকে অসাম্য, ক্ষুধা, বৈষম্যের বিরুদ্ধে সচেতন করেছে।

সংস্কৃতির প্রতিফলন: তিনি গ্রামীণ সংস্কৃতি ও লোকজীবনকে চলচ্চিত্রে অমর করে রেখেছেন।

মানবিক মূল্যবোধ: তাঁর সৃষ্টিশীলতায় ভালোবাসা, সহমর্মিতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা গুরুত্ব পেয়েছে।

প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা: তরুণ শিল্পী ও সংস্কৃতিসেবকদের জন্য তিনি ছিলেন এক দিশারী।

আমজাদ হোসেন শুধু একজন চলচ্চিত্রকার নন, তিনি ছিলেন এক জনপথিক—যিনি জীবন, সাহিত্য, নাটক ও চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আমাদের সমাজের গল্প বলেছিলেন। তাঁর প্রতিটি সৃষ্টি আমাদের সমাজ জীবনে আলো জ্বালিয়েছে, মানুষকে ভেবেছে, প্রশ্ন তুলেছে, এবং নতুন প্রজন্মকে সৃষ্টিশীলতার পথে অনুপ্রাণিত করেছে।

তাঁর মৃত্যুর পরও তাঁর সৃষ্টিশীলতা আমাদের সমাজ ও সংস্কৃতিতে এক অবিনশ্বর আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবে।

লেখক : চলচ্চিত্র গবেষক, বিজ্ঞান কবিতা আন্দোলনের প্রবর্তক, সভাপতি, টেজাব।

আমার বার্তা/এমই

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফর ও বাংলাদেশের প্রাপ্তি

মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেক পুরোনো।অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূসের এই সফর মালয়েশিয়ার সঙ্গে

মৎস্য খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি: খাদ্যনিরাপত্তা ও রপ্তানি সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য খাত একটি বহুমাত্রিক এবং অপরিহার্য স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে

দক্ষিণ বাংলার অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে কুয়াকাটা

বাংলাদেশের দক্ষিণে উপকূলীয় এলাকার বিশাল সম্ভাবনা নিয়ে অপেক্ষা করছে সাগরকন্যা খ্যাত পর্যটন নগরী কুয়াকাটা। গরিবের

মিয়ানমারে পরাশক্তির উপস্থিতি ও আধিপত্য-বাংলাদেশের নিরাপত্তা এবং স্বার্থ সুরক্ষা

মিয়ানমার দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সংযোগকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র। একুশ শতকের উন্নয়ন ও অগ্রগতির
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রয়াত চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেন : সৃষ্টি ও ব্যক্তিত্ব

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ৪৬ বছর পর নিরাপত্তা মহড়া

টেকসই উন্নয়নে নারীর জন্য নিরাপদ পরিবেশ অপরিহার্য: রিজওয়ানা হাসান

রাজনীতি দিয়ে রাজনীতি মোকাবিলা করুন: তারেক রহমান

একাত্তরের ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

ছেলেকে দেওয়া একজন বাবার উপদেশ: বড় নয়, মানুষ হয়ে উঠো

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হবে: ইসলামী ঐক্যজোট

ইউটিউব চ্যানেল খুলল ইসি, এআই নিয়ে সিইসির বার্তা

মেলবোর্নের কাছে হারে সেমির সমীকরণ কঠিন হলো বাংলাদেশের

‘বাংলাদেশি’ আখ্যা দিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মারধর

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ হতে পারে আগামী রোববার

ইলিশের মতো দামি মাছও এখন পুকুরে চাষ করা সম্ভব: বাকৃবি ভিসি

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচলে প্লটের দলিল হস্তান্তর

বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাকৃবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উদযাপন

জকসু নীতিমালা জমা হবে শুক্রবার, বিশেষ সিন্ডিকেট আগামী সপ্তাহে

সিলেটকে একটি সুন্দর জেলায় পরিণত করা সম্ভব: সারওয়ার আলম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, পরবর্তী সরকারে থাকবেন না ড. ইউনূস

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে কয়েক বছর লাগবে: শফিকুল আলম

আমাদের দাবি এনসিওর করে নির্বাচন দিতে হবে: জামায়াত

ঢাবিকে পূর্ণাঙ্গ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় বানানোর অঙ্গীকার ছাত্রদলের