ই-পেপার বুধবার, ২৮ মে ২০২৫, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

৫ আগস্ট বাথরুমে লুকিয়ে ছিলেন ওবায়দুল কাদের

আমার বার্তা অনলাইন
২৬ মে ২০২৫, ১৪:৩১

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি অডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছে। সেই ক্লিপে এক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যাচ্ছে, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের দিন আতঙ্কে তিনি পাঁচ ঘণ্টা বাথরুমে লুকিয়ে ছিলেন।

রোববার (২৫ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ওয়ালের ইউটিউব চ্যানেলে এই অডিও ক্লিপটি প্রকাশ করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, বাথরুমে লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিটি ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন দ্য ওয়ালের নির্বাহী সম্পাদক অমল সরকার।

সেদিনের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে ওই অডিওতে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি খুবই ভাগ্যবান, সেদিন আমার বেঁচে থাকার কথা ছিল না। মৃত্যু থেকে অনেক কাছে ছিলাম। সংসদ এলাকার আমার নিজের বাসাকে এড়িয়ে পার্শ্ববর্তী আরেকটা বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। তখন চারদিক থেকে মিছিল আসছিল। এটা আসলে ছিল প্রধানমন্ত্রীর (সাবেক) গণভবন কেন্দ্রিক।

তিনি বলেন, আমরা অবাক হলাম যে, সংসদ এলাকাতেও মিছিলি ছড়িয়ে পড়ে এবং একটা ‘লুটপাটের লুম্পেন স্টাইল’-এ কতগুলো ঘটনা ঘটে। সেখানে বিভিন্ন ধরনের লোক আসে এবং এদের মধ্যে বেশিরভাগই মনে হয়েছে-এটা কোনো রাজনৈতিক অভ্যুত্থান। এটা ‘লুটপাটের অভ্যুত্থান’।

সাবেক এই সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি যে বাসাটায় ছিলাম, তারা সে বাসাতেও হামলা করে। তারা জানতো না, যে সেখানে আমি আছি। আমার বাসা তারা ‘লুটপাট’ করেছে, কিন্তু যে বাসায় আমি গিয়ে আশ্রয় নিলাম, সেখানে হামলা করবে আমি ভাবতে পারিনি। দেখলাম অনেক লোকজন ঢুকে পড়েছে। তারা ভাঙচুর ও ‘লুটপাট’ করতে থাকে। আমি আমার স্ত্রীসহ বাথরুমে লুকিয়ে ছিলাম। অনেকক্ষণ ছিলাম, প্রায় ৫ ঘণ্টা। তারপর একটা পর্যায়ে তারা বাথরুমের ভেতরের কমোড-বেসিন এগুলো ‘লুটপাট’ করেছে।

আওয়ামী লীগের এই সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমার ওয়াইফ বাথরুমের মুখে দাঁড়িয়ে ছিলেন। বারবার বলছিলেন যে আমি অসুস্থ, যাতে করে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু একটা পর্যায়ে তারা বাথরুমে যেগুলো আছে, সেগুলো লুট করার জন্য জোরপূর্বক প্রবেশের হুমকি দেয়। সে সময় আমার ওয়াইফ জিজ্ঞাসা করলো কী করবো- বললাম, খুলে দাও। তারপর ৭-৮ জন ছেলে ঢুকলো। খুবই আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। হঠাৎ তারা আমার দিকে তাকিয়ে বলে, নেত্রী চলে গেল আপনি যাননি কেন? তখন আমি কিছু বলতে যাচ্ছিলাম। এর মধ্যে কী উদয় হলো-আমি জানি না। তারা আমাকে বলে, আপনার ছবি তুলব। তারপর ছবি তুলতে শুরু করলো, সেলফি নিচ্ছিলো। এই ছাত্রদের অনেকে হয়তো আমাকে চিনতো।

অডিওতে তিনি আরও বলেন, ঠিক কী কারণে প্রথমে তাদের মধ্যে এত আক্রমণাত্মক মনোভাব ছিল, আর কেন হঠাৎ করে সেই আচরণ শীতল হয়ে গেল- তা বুঝে উঠতে পারিনি। আচমকাই তারা ঠান্ডা মাথায় কথা বলা শুরু করে। তাদের মধ্যেই একটা গ্রুপ তখন চাইছিল আমাকে রাস্তায় নামিয়ে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিতে, আবার কেউ কেউ চেয়েছিল জনতার হাতে তুলে দিতে। এই পরিস্থিতি মনে গভীর চাপ ও মানসিক ভাঙন সৃষ্টি করে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এরপর একটি শার্ট, লাল পতাকাশোভিত ব্যাচ ও মুখে কালো মাস্ক দিয়ে তারা আমাকে হাঁটতে হাঁটতে সংসদ এলাকা থেকে গণভবন অভিমুখী রাস্তায় নিয়ে যায়। হঠাৎ কোথা থেকে একটা ট্যাক্সি বা ইজি বাইক এসে হাজির হয়। সেই মুহূর্তে রাস্তায় কোনো গাড়ি ছিল না।

হয়তো আমার ভাগ্য, এ কারণেই সেটি এসেছিল।

তিনি বলেন, তাদের মধ্যে দু’জন আমাকে ও আমার স্ত্রীকে সেই গাড়িতে তোলে এবং পথে যেতে যেতে চারপাশের চেকপোস্ট ও লোকজনকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘চাচা-চাচি অসুস্থ, হাসপাতালে নিচ্ছি, বিরক্ত করবেন না।’ এইভাবেই তারা তাকে অনেক দূরের একটি জায়গায় নিয়ে যায়।

সাবেক এই সেতুমন্ত্রী বলেন, ভাবতেও পারিনি যে, যারা কয়েক মিনিট আগে বাথরুমে জোর করে ঢুকেছিল, তারাই আমাদের এভাবে রক্ষা করবে। সেদিন বেঁচে যাওয়া ছিল একেবারে অপ্রত্যাশিত। এটা ছিল পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

কাদের বলেন, ছেলেরা যেকোনোভাবে আমাদেরকে আর্মির হাতে তুলে দিতে পারতো। রাস্তায় অসংখ্য মানুষ। সেখানে অনেকেই তো আছে আমাদের অপজিশন। মেরে ফেলতে পারতো।

এরপর কোথায় ছিলেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি বাংলাদেশেই ছিলাম তিন মাসের মতো। আমার একটা উদ্দেশ্য ছিল-ওখান থেকে কিছু একটা করা যায় কিনা। সংগঠিত করা যায় কিনা। বিভিন্ন জায়গায় শ্রমিক অসন্তোষ, কর্মচারীদের অসন্তোষ। প্রতিদিনই এগুলো লক্ষ্য করতাম। ক্ষোভগুলো তখন রাস্তায় নেমে আসছিলো। বিশেষ করে গার্মেন্টস। সে সময় ভাবলাম-এদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কিছু করা যায় কিনা। এই চিন্তাতেই তিন মাস পেরিয়ে গেল। এরপর একে একে সবাই অ্যারেস্ট হচ্ছি। আমি তো নেত্রীর পরের, তখনই দুইশো বারটা খুনের মামলায় আমি আসামি হয়ে গেছি। এই অবস্থায় অনেকে বললো, আবার এখান থেকেও অনেক অনুরোধ যাচ্ছিলো আমি যেন সতর্কভাবে এদিকে চলে আসি। এভাবেই চিন্তা করলাম যে, আমার বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। অনেকগুলো ওষুধ খেতে হয়। আমি ধরা পড়লে ওষুধ খাওয়াবে কে?। তারপর অনেককিছু ভাবনা-চিন্তা করে, পঁচাত্তরে এখানে এসেছিলাম বঙ্গবন্ধু হত্যার পর। ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা হলো-কলকাতায় এসে নয় মাস ছিলাম। এখান থেকে ফিরে গিয়ে জগন্নাথ হলে একটা বৈঠক করছিলাম অনেক রাতে। ঢাকায় তখন কারফিউ। সেখান থেকে আমাকে অ্যারেস্ট করা হলো। এরপর ওয়ান ইলেভেনের পরে, তখনো জেল খেটেছি।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ৯ মাস কলকাতায় ছিলেন, তারপর কি আর আসেননি? জবাবে তিনি বলেন, যখন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলাম তখন এসেছি। আর বিজয় দিবসে আমাকে প্রধান অতিথি করেছিল তখন এসেছি।

আপনি (কাদের) যে রইলেন, তারপর কোনো সমস্যা হলো না? ছেলেগুলো আপনাকে কোথাও পৌঁছে দিল বা বিষয়টা তারা ফাঁস করেনি, ছেলেগুলো এমনটা করলো এর কারণ কি-এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমি রাতেই ওখান থেকে সরে গিয়েছি। আমিও বুঝিনি।

ছেলেগুলো আওয়ামী লীগের ছিলো কিনা? জবাবে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের হলে তো আমি চিনতাম।

আপনার (কাদের) কিছু বিতর্কিত ভূমিকা ছিল, আপনি ছাত্রলীগ যুবলীগকে মাঠে নামিয়েছিলেন, তারপর জনরোষ তৈরি হয়ে গেল। ছাত্রলীগকে অভ্যুত্থান দমাতে বলেছিলেন কিনা-সে বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি কখনও বলিনি যে ছাত্রলীগকে অভ্যুত্থান দমানোর জন্য। সেটা লন্ডন থেকে আমাদের এক ব্যরিস্টার নিঝুম মজুমদার ইউটিউবে এ কথা বলেন। ও তখনকার ভিডিও নিয়ে সেটা প্রচার করেছে মাস তিনেক আগে। সেখানে ছাত্রলীগের নামই ছিল না। বিভিন্নভাবে বলা হয়েছে ওইদিন ছাত্রলীগই যথেষ্ট-এ ধরনের কোনো বিষয় ছিল না আমার বক্তব্যে। আর আমি পার্টির সেক্রেটারি। তারা আমার মেট্রোরেল পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা আমার সেতুভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা বিটিভি ভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে। তারা আমার অফিস আক্রমণ করতে বারবার আসছে, পার্টি অফিস। তারা গণভবণমুখী আক্রমণ শানাচ্ছে। তো সে সময় আমি কি আমাকে সেইফ করব না। আমার দলকে সেইফ করব না! আমার নেত্রীকে সেফ করতে হবে না? সে সময় পার্টির সেক্রেটারি হিসেবে আমার ওপর সময়ারোপিত যে দায়িত্ব তা আমি পালন করেছি। এটা যে কেউ করতো। আমার জায়গায় অন্যকেউ থাকলে তিনিও সেটা করতো।

১৫ বছর দেশ শাসন করেছেন, এত বড় পার্টি, আপনারা কি বুঝতে পারলেন না এত বড় জনমত তৈরি হয়েছে। এটা কেন হলো? এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা একটা আকস্মিক উত্থান। এটাতো শুরু হয়েছে কোটা দিয়ে। শেষ হয়েছে এক দফায়। এটা একটা ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা। একটা বিস্ফোরণ হয়েছে। সেটা ইন্টেলিজেন্সের একটা ব্যর্থতা ছিল এবং ব্যর্থতা ছিল না এটা বলা যাবে না।

জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে কোনো দায় নিচ্ছেন এই ঘটনার? ওবায়দুল কাদের বলেন, আমার নেত্রী যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, সেভাবে আমি কাজ করেছি। এখন জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে আমার ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। মানুষের ভুল হবেই।

নিজের ভুল চিহ্নিত করেছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভুল-ত্রুটি আমারও থাকতে পারে। আমি কাজ করেছি। চাঁদাবাজি করিনি। কমিশন খাইনি। পারসেন্টেজ নেইনি। আমার মন্ত্রণালয় এটা। সবাই জানে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কমিটি গঠন করতে কমিশন নিয়ে কাউকে পদায়ন করিনি। চাঁদাবাজিও করিনি। আমি সেদিক থেকে নিজেকে একদম নির্দোষ বলে সাব্যস্ত করতে পারি।

আপনাদের সময়ে নির্বাচন, মানবাধিকার হরণ, মানবতাবিরোধী অপরাধ এ সমস্ত অনেক অভিযোগ এবং অনেক দুর্নীতির বিষয়ে সামনে আসছে, ডেফিনেটলি সব হয়ত ‘সত্য নয়’। এত বড় ঘটনার পরও আপনারা কোনো ভুল স্বীকার বা দুঃখ প্রকাশ করেননি এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেখুন আমরা এদেশকে যা কিছু দিয়েছি, যা কিছু করেছেন আমাদের নেত্রী, এটার কোনো তুলনা হয় না। এই ডেভেলপমেন্ট বাংলাদেশে কল্পনাই করা যায় না। ১৫ বছর আগের বাংলাদেশ। ১৫ বছর পরের বাংলাদেশ, দিন আর রাতের মতো পার্থক্য। আমাদের সময়তো না তারা... করে। যারা দিনের আলোতে রাতে অন্ধকার দেখে, যারা আমাবশ্যা দেখে পূর্ণিমা, দেখে তারা সমালোচনা করবেই। সমালোচনার বিষয়বস্তু আমাদের আছে। সময় হলে দেশের মাটিতে সবকিছুরই মূল্যায়ন আমরা করছি। দেশের মাটিতে গিয়েও করবো যখন সময় আসে।

অনেকেই বলছেন, আপনি দীর্ঘদিন নীরব ছিলেন। বলা হচ্ছে, আপনার ভুল-ত্রুটির কারণে আপনাকে চুপ থাকতে বলা হয়েছিল। কাইন্ড অব পানিশমেন্ট আরকি- জবাবে কাদের বলেন, কিছু লোক আছে যারা এসব বলে শান্তি পায়। তাদের এটায় একটা সুখানুভূতি আছে। আমাকে তিন তিনবার সেক্রেটারি করলো। এটাতো অনেকের পছন্দ হওয়ারতো কথা না। আমাদের মতো পার্টিতেই এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা- প্রতিযোগিতা ছিল। এটা এখনও আছে। আমি যখন হয়েছি তখনও ছিল। কাজেই এটা অবাস্তব কোনো কিছু না। এটা আমাদের মতো দেশে মাল্টি পার্টি সিস্টেম, এখানে আওয়ামী লীগের মতো মাল্টিক্লাস অর্গানাইজেশন, এখানে দলের অভ্যন্তরেও প্রতিযোগিতা, ফলে এ ধরনের কিছু আনপ্লিজেন্ট ঘটনা ঘটতে পারে।

তাহলে আপনার নীরবতার কারণটা কী ছিল? কাদের বলেন, আমাকে প্রধানমন্ত্রী (সাবেক) নিজেই খুঁজেছেন এবং উনি সবচেয়ে বেশি ওরিড ছিলেন আমার অসুস্থতার জন্য।

প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এই প্রথম গণমাধ্যমে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আমার বার্তা/জেএইচ

সন্ত্রাসীদের দৌরাত্মে জনজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে: জিএম কাদের

বর্তমান সরকার মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতিতে গভীর ক্ষোভ

এনসিপির যোগ্য নেতৃত্ব না থাকলে ভোট দেওয়ার প্রয়োজন নেই: হাসনাত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, আগামী নির্বাচনে আপনারা যোগ্য নেতৃত্বকে

আশা পূরণে ব্যর্থ রাজনৈতিক দলের ভবিষ্যৎ নেই: আমীর খসরু

বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতিতে পরিবর্তন আনার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী

ক্ষমতা ছাড়তে বলায় নিজেকে গুলি করতে বলেন শেখ হাসিনা

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় ৪ আগস্ট রাতে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিভিন্ন বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

১৩ বছর পর কারামুক্ত হলেন জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম

২৮ মে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা

ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতালে হেমাটোলজি ও ব্লাড ক্যান্সার সেন্টার চালু

আওয়ামী লীগের সময়ে পাচার হয়েছে ১৮-২০ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর

বোদায় ভিডব্লিউবি'র চাল বিতরনে অবৈধভাবে অর্থ আদায়, ১১ ইউপি সদস্য আটক

ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মেশিন দেখতে চাওয়ায় সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

চট্টগ্রামের একটি গুদামে মিলল কেএনএফের আরও ১১ হাজার ইউনিফর্ম

লালমনিরহাট বিমানবন্দর চালু করলে পাল্টা যে ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি ভারতের

ঈদে পুলিশ সদস্যদের আন্তরিকভাবে কাজ করার নির্দেশ আইজিপির

ফাস্ট আমেরিকানা কারী অ্যাওয়ার্ড পেলেন সাখাওয়াত ও শেফ জহির

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের সব টিকিট সোল্ড আউট: বাফুফে

স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম গ্রেপ্তার

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন গ্রেপ্তারের বিষয়ে যা জানাল সেনাবাহিনী

সড়কের মান উন্নয়নে ৪৫১ কোটি টাকার ব্যয় অনুমোদন

শেষ হল ভূমি মেলা, সেবা নিয়েছেন অগণিত মানুষ

দেশের ১৮-২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়ে গেছে: গভর্নর মনসুর

পাটুরিয়ায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতিতে কোস্ট গার্ডের কর্মশালা

প্রজাতন্ত্রের কর্মীরা দেশের নিয়ম মেনে চলতে বাধ্য: শফিকুল আলম

সন্ত্রাসীদের দৌরাত্মে জনজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে: জিএম কাদের

তরুণদের সঙ্গে নিয়ে ঢাকার খাল-নদী দখলমুক্ত করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক