সোনার চর ও চর হেয়ার বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা ছোট এই চরটিতে রয়েছে লাল কাঁকড়ার ছোটাছুটি। সেই সঙ্গে রয়েছে ঝাউবাগান। দেখা যায় সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। প্রকৃতির এমন মনোমুগ্ধকর দৃশ্যের। আছে নানা পশু পাখি ও দেখা মিলে বনের সুন্দরী খেত হরিনের রয়েছে আরোও সুন্দরতম প্রাকৃতিক স্থান ও সাগরের ডেউর সাথে গা মিলিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলার এক অন্য রকম এক প্রসান্তি। জন কলাহল মুক্ত যারা একটু সময় কাটাতে চায়। তাদের জন্য এটি উপযুক্ত জায়গা।
সাথে উপভোগ করতে পারেন সগরে থেকে নানা মাছ।যদি প্রকৃতির সাথে মিশে গেলে অনুভব করা যায়।জীবনের আসল সুখ এবং অর্থ। তাহলে সোনার চর ও চর হেয়ার তার জন্য আপনাকে সেই সুখ দিবে। কারন তার রয়েছে নানাদিক সৌন্দর্য যা দেখার জন্য তীব্র শীত অপেক্ষা করে ভিড় করছে দূর দুরন্ত থেকে শত শত ভ্রমণ পিপাসু মানুষ।
এ বিষয়ে স্থানীয় পর্যটন উদ্যোক্তা মোঃ আইয়ুব খান বলেন এখানে আসতে হলে কুয়াকাটা থেকে ইঞ্জিন চালিত ট্রলারে সোনার চর ও চর হেয়ার আসতে হবে আবার ঢাকা থেকে লঞ্চ করে চরমোন্তাজ হয়ে চর হেয়ার যেতে হবে। এখানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে তীব্র শীতে নানামুখী মানুষের আনাগোনা দেখার মত।
পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক বলেন, উপকূলের দ্বীপ ও চরসমূহে পর্যটন সুবিধা নিশ্চিত করতে এবং পর্যটকদের আরও আকর্ষণীয় করতে জেলা প্রশাসন সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছে। কীভাবে এই চরগুলোকে আরও ব্র্যান্ডিং করা যায়, তা নিয়ে আমরা কাজ করছি। সাংবাদিক ও গণমাধ্যম কর্মীসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা সক্রিয় তারা এ বিষয়ে আরও বেশি ভূমিকা রাখতে পারেন।