নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও মানবাধিকারকর্মী শিরীন পারভিন হককে প্রধান করে গত বছরের নভেম্বরে ১০ সদস্যের নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৯ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্ব কমিশন সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংস্কার প্রস্তাবনার প্রতিবেদন জমা দেয়।
শরীয়াহ্ আইনে নারীদের অধিকার থাকার পরও তাদের বিষয়ে সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন নারীদের প্রতি অসম্মানজনক, ইসলামবিদ্বেষী, অশ্লীল ও কাল্পনিক প্রতিবেদন এবং সুপারিশমালা প্রকাশ করায় তা বাতিল করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে নারী সংস্কার কমিশনের প্রধান ও অন্যদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়েছে।
একই সঙ্গে কমিশন বিলুপ্ত করে নতুন করে নারীদের সংস্কার কমিশন গঠনেরও দাবি জানানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনে প্রদত্ত সব বেতন রাষ্ট্রীয় কোষাগারে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে লিগ্যাল নোটিশে।
রোববার (২৭ এপ্রিল) জনস্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কাউসার উল জিহাদ সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি এ লিগ্যাল নোটিশ পাঠান।
আমার বার্তা/এল/এমই