ই-পেপার বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১

গাজা ইস্যুতে ট্রাম্পের ফন্দি মধ্যপ্রাচ্যের জন্য অশনি সঙ্কেত

রায়হান আহমেদ তপাদার:
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:৫১

ফিলিস্তিনের গাজা থেকে সেখানকার বাসিন্দাদের বিতাড়ন এবং উপত্যকাটিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্য ঘিরে নিজ দলেই বিভক্তি দেখা দিয়েছে। ট্রাম্পের বক্তব্যে তাঁর কিছু রিপাবলিকান সহকর্মীর মধ্যে সন্দেহ-সংশয় দেখা দিয়েছে। ট্রাম্পের এমন প্রস্তাবে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠেছে। ট্রাম্পের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করা আইনপ্রণেতারা বলছেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের জন্য তাঁরা দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান সমর্থন করেন। মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে এটি যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের কূটনীতির ভিত্তি। যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের করের অর্থ কিংবা সেনা পাঠানোর বিরুদ্ধে তাঁদের কেউ কেউ।রিপাবলিকান সিনেটর জেরি মোরান বলেন, চাইলেই দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের ধারণা ছুড়ে ফেলে দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, এটি এককভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো কোনো বিষয় নয়। এপির নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও প্রতিবেদক ড্যান পেরি বলেন, ট্রাম্প যখন কোনো কিছু করবেন বলে মনস্থির করেন, এর পরিণতি নিয়ে তিনি ভাবেন না। এর অর্থ, সম্ভাব্য যে কোনো উপায়ে স্বার্থ হাসিল করাই তার লক্ষ্য। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে চান ট্রাম্প। কিন্তু শান্তি প্রতিষ্ঠায় কোন পথ বেছে নেয়া হচ্ছে-এসব নিয়ে তিনি মাথা ঘামাবেন না। বিশ্লেষকরা আরো দাবি করছেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িয়ে আছে ট্রাম্পের রাজনৈতিক স্বার্থও। সত্যি বলতে কী,মূর্খতাকে অনেক সময় সহজেই প্রতিভা বলে ভুল হয়। কখনো কখনো সহানুভূতির ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকে অনুভূতিশূন্য নির্বুদ্ধিতা।ট্রাম্প হাজির হয়েছেন গাজাকে পুরোপুরি খালি করে ফিলিস্তিনি সাধারণ মানুষকে জোর করে একটি কল্পিত ভালো, সুন্দর, উর্বর ভূমিতে পুনর্বাসনের ধারণা নিয়ে। তাঁর এই পরিকল্পনা শুধু বোকা লোকেরাই বিশ্বাস করবে। এটি কোনো বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নয়। এ হচ্ছে ট্রাম্পের সীমাহীন আম্ভরিতার বহিঃপ্রকাশ।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ট্রাম্পের অসংলগ্ন কথাবার্তাকে যুগান্তকারী চিন্তাভাবনা বলে প্রশংসা করেছেন। তা আদতে কোনো পরিকল্পনাই নয়। বরং মদের আসরে বড় গলায় বলা প্রলাপের মতো। অথচ কথাগুলো ভয়ানকভাবে বিপজ্জনক। ট্রাম্পের কথিত সহানুভূতির আড়ালে মৌলবাদী উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে। তাঁর কথার আসল মানে হলো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্নকে একেবারে ধ্বংস করে দেওয়া। এ কারণেই কট্টরপন্থী ইহুদি জাতীয়তাবাদী ও ধর্মীয় উগ্রবাদীরা উল্লাস করছে। এ কারণেই জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আজ কঠোর ভাষায় জাতিগত নির্মূলের বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দিয়েছেন।এদিকে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, যদি এমন কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়, তবে তা মধ্যপ্রাচ্যের আগুনে ঘি ঢালার শামিল হবে।ট্রাম্পের দাবি, গাজা এক ধ্বংসস্তূপ, যেখানে মানুষের বসবাস অসম্ভব। তাঁর ভাষায়, গাজা মানুষের থাকার যোগ্য জায়গা নয়। যারা সেখানে ফিরে যেতে চায়, তারা আসলে বিকল্পের অভাবে বাধ্য হয়ে তা চায়। কিন্তু গাজাকে এমন ধ্বংসস্তূপে পরিণত করল কে? গত ১৫ মাসের অবিরাম হত্যাযজ্ঞে যেখানে অন্তত ৪৭ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। সেই ধ্বংসের জন্য দায়ী কে? দায়ী ব্যক্তিটি হচ্ছেন, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এই নেতানিয়াহুই হাজার হাজার শিশু হত্যার মূল হোতা। গাজাকে ক্লিন করার এই পরিকল্পনায় কে লাভবান হবে? নিশ্চিতভাবেই আরব প্রতিবেশী দেশ মিসর ও জর্ডান নয়। যদি ফিলিস্তিনিদের গাজা থেকে বিতাড়িত করা হয়, তাহলে তাদের দেশে প্রায় ২০ লাখ শরণার্থী ঢুকে পড়বে। সৌদি আরবও ট্রাম্পের এই পরিকল্পনায় কোনো আগ্রহ দেখায়নি। ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, সৌদি আরব তাঁর সঙ্গে আছে। কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সৌদিরা পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের নিশ্চয়তা ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক স্বাভাবিক করা হবে না।

ট্রাম্পের এই প্রস্তাব আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের রেজুলেশন দ্বারা স্বীকৃত ফিলিস্তিনিদের আত্মনিয়ন্ত্রণের মৌলিক অধিকার সম্পূর্ণভাবে অগ্রাহ্য করে। এটি যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা বিশ্বের দীর্ঘদিনের দ্বিরাষ্ট্র নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত। ট্রাম্পের এই ফন্দি উভয় পক্ষের উগ্রপন্থীদের আরও উসকে দেবে। ট্রাম্প কি সত্যিই মনে করেন যে গাজার বেশির ভাগ অংশের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা হামাস বিনা প্রতিরোধে ছেড়ে দেবে? গাজার জনগণকে স্থায়ীভাবে বিতাড়নের যেকোনো চেষ্টা ইসরায়েলের শত্রুদের জন্য নতুন সংগ্রামের ইস্যু হয়ে উঠবে। একই সঙ্গে এটি কট্টর ইহুদি রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলোকেও আরও সাহসী করে তুলবে। এরা গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের অন্তহীন যুদ্ধ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে তাঁর নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গেলে গাজায় দীর্ঘ মেয়াদে বিপুলসংখ্যক মার্কিন সেনা মোতায়েন করতে হবে। আরব দেশগুলো, ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্য সবাই এককাট্টা হয়ে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। এরা কেউই গাজা দখলে সহায়তা করবে না। কিন্তু যদি মার্কিন সেনারা সেখানে প্রবেশ করেন,তাহলে তাঁরা অবধারিত ভাবে ইসলামি জঙ্গিদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে। গাজা তখন ট্রাম্পের জন্য আরেকটি ইরাক হয়ে উঠবে। এই বিপর্যয় ইরানের নেতৃত্বাধীন প্রতিরোধ জোটের জন্য এক আশীর্বাদ হয়ে দেখা দেবে। লেবাননের হিজবুল্লাহ, ইরাক ও ইয়েমেনের বিভিন্ন মিলিশিয়া হামাসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী ও পশ্চিমাবিরোধী লড়াই শুরু করতে পারে। এমনকি সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণহীন মরুভূমিতে নতুন করে সংগঠিত হওয়া ইসলামিক স্টেটও নিশ্চুপ থাকবে না। এই বিশৃঙ্খলা রাশিয়ার জন্যও উপকারী হবে। কারণ, তা পশ্চিমা বিশ্বের মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে দেবে। বিশ্বরাজনীতিতে তৈরি হবে আরও বিশৃঙ্খলা।

নেতানিয়াহু প্রতিনিয়ত হোয়াইট হাউসকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে ইসরায়েলের অস্তিত্বের জন্য ইরান হুমকি। সুযোগ পেলে তিনি ইরানে হামলা চালাতে চাইবেন। ট্রাম্প কোন দিক বেছে নেন, তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ট্রাম্পের এই হস্তক্ষেপ নেতানিয়াহুকে রাজনৈতিক ভাবে আরও শক্তিশালী করে তুলছে। নেতানিয়াহুর কট্টর ডানপন্থী জোটসঙ্গীরা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে এবং গাজা ও পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন করতে চায়। অথচ যুক্তরাষ্ট্র চায় যুদ্ধবিরতি এবং জীবিত সব বন্দীর মুক্তি। কিন্তু এখন, ট্রাম্পের কাছ থেকে নেতানিয়াহু এই চাপ থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেছেন। তিনি যদি যুদ্ধবিরতি ভেস্তে দেন, তাহলে তাঁর বিরোধীদের পক্ষে তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরানো আরও কঠিন হবে। আর নেতানিয়াহু সম্ভবত তা-ই করতে যাচ্ছেন। হামাসও এখন যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে এগোতে না চাওয়ার নতুন কারণ খুঁজে পেয়েছে। প্রতিটি বন্দী বিনিময়ের পর তারা বারবার নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার বার্তা দিচ্ছে। গাজার নিয়ন্ত্রণ নিতে সেখানে মার্কিন সেনা মোতায়েনের কোন প্রয়োজন নেই, যুদ্ধ শেষে ইসরাইলি উপত্যকাটি যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরমধ্যেই, ইসরাইলের সমর্থনে আরো এক নির্বাহী আদেশ জারি করে হইচই ফেলে দিয়েছেন ট্রাম্প। এবার, যুক্তরাষ্ট্রসহ মিত্র দেশগুলোকে টার্গেট করার অভিযোগ এনে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত-আইসিসির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তিনি। ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আইসিসি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তীব্র শীতের মধ্যে ঝড়ো বাতাস বইছে, সেইসঙ্গে বৃষ্টি। শীতকালীন ঝড়ে পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে বিধ্বস্ত ভূখণ্ডের এখানে সেখানে টানানো তাবুগুলো। এরপরও মাটি আঁকড়ে ধরে গাজা উপত্যকায় পড়ে আছেন সাধারণ ফিলিস্তিনিরা। লক্ষ্য একটাই, যত কষ্টই হোক পুনর্গঠন করতে হবে গাজা, কোনোভাবেই ছাড়া যাবে না এই উপত্যকা।

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্রগোষ্ঠী হামাসও গাজার সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পুরো আরব বিশ্বকে এই বিষয়ে একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।লেবাননেও যুদ্ধবিরতি অত্যন্ত নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। একটি বোমা বিস্ফোরণ, একটি গুপ্তহত্যা বা একটি বিমান হামলাই নতুন যুদ্ধের সূচনা করতে পারে। ট্রাম্পের এই বাস্তবতা বিবর্জিত, অন্যায় ও অবৈধ গাজা পরিকল্পনা মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতা আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে বিশ্লেষকদের অভিমত। তারা এও বলছেন,এই সংকটের একমাত্র সমাধান হচ্ছে,ফিলিস্তিনের ভূমিতে একটি সার্বভৌম, স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যা ইসরায়েলের পাশে শান্তিপূর্ণভাবে টিকে থাকবে।যেকোনো মূল্যে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে চান বলেই ইসরাইলকে হাতে রাখার চেষ্টা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যের সাথে জড়িয়ে আছে মার্কিনদের অর্থনৈতিক স্বার্থও। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ঠিক এ কারণে একদিকে গাজা পুনর্গঠনের পরামর্শ ও অন্যদিকে ইসরাইলকে দু'হাজার পাউন্ডের বোমা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। বিশ্লেষকরা আরও বলছেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন ট্রাম্প, আর তাই আগামী দিনে সে উদ্দেশ্য পূরণেও ইসরাইলকে ব্যবহার করবেন তিনি।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য।

আমার বার্তা/জেএইচ

ফিতরা ইসলামের মহান দান এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর ব্যবস্থা

রমজানের সিয়াম সাধনার শেষে মুসলিম উম্মাহর জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো সাদাকাতুল ফিতর (ফিতরা)। এটি

রাখাইন পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ – প্রত্যাশা ও প্রস্তুতি

আরাকানের জনগণের বহু বছর ধরে চলা স্বাধীনতার সংগ্রাম বর্তমানে কিছুটা আলোর মুখ দেখছে। স্বাধীনতা হারানোর

সমাজের বিবেক জাগ্রত হবে কবে

মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশের ইতিহাসে সমাজ, নৈতিকতা এবং মূল্যবোধের বিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সভ্যতার শুরু থেকেই মানুষ

ধর্ষণ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ দেশের দূর্বল আইন ব্যবস্থা

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার ঘটনা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংস্থা
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: অভিযানে উদ্ধার ১০৪, নিহত ১৬

এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মারা গেছেন

চিকিৎসকদের মহাসমাবেশ আজ, বন্ধ থাকবে আউটডোর-ইনডোর সেবা

রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইউক্রেন

১২ মার্চ ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা

ফিতরা ইসলামের মহান দান এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর ব্যবস্থা

বিসিবির সঙ্গে যুক্ত হতে আগ্রহী ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন

সরকার প্রধানকে চীন সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়

মেয়েদের ব্রোঞ্জ জয়ে কাবাডিতে ২৫ লাখ অনুদান ক্রীড়া উপদেষ্টার

সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে সাংবাদিক রুপাকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে দেখতে চাই না: হাসনাত আব্দুল্লাহ

ঢাকায় পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ২০৬ জন

পাকিস্তানে জিম্মি ট্রেনের সব যাত্রীকে হত্যার ‍হুমকি

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে ৪ দাবি জামায়াত আমিরের

সরাইলে সত্যের দিশারী সংগঠনের ১০ টাকার ইফতার বাজার

সাত বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশ

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানো কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল

বিটিভিকে যুগোপযোগী ও জনপ্রিয় করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৬ মার্চের মধ্যে সব পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা