ই-পেপার বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সঙ্কট নিরসনে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের গুরুত্ব

মো. জিল্লুর রহমান:
১২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬

অনেকেরই হয়তো জানা আছে যেকোন দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের গ্রাহকদের কাছ থেকে সংগৃহিত আমানত হিসাবে নেয়া মোট অর্থের একটি অংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখতে হয় এবং এটাকে বলে সাধারণ রিজার্ভ। কিন্তু এই অর্থ তারা ঋণ বা অন্যকোন কাজে খরচ করতে পারে না। এটা গ্যারান্টি হিসাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। আর অন্যদিকে রপ্তানি, রেমিট্যান্স, ঋণ বা অন্যান্য উৎস থেকে আসা মোট বৈদেশিক মুদ্রা থেকে আমদানি, ঋণ ও সুদ পরিশোধ, বিদেশে শিক্ষা, চিকিৎসা ইত্যাদি নানা খাতে যাওয়া বৈদেশিক মুদ্রা বাদ দেয়ার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চিত বা জমা থাকে, সেটাই মূলত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (ইংরেজিতে Foreign Exchange Reserve)।

বৈদেশিক মুদ্রার যথেষ্ট সঞ্চয় যদি থাকে, তখন বৈদেশিক ঋণ নেয়ার সময় চিন্তা করতে হয় না এবং সহজে ঋণও পাওয়া যায়। পাশাপাশি অনেক ব্যবসায়ীও বিদেশি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করে। সেটাও বিদেশি মুদ্রায় পরিশোধ করতে হয়। যেসব আমদানি করা হয়, সেই আমদানির মূল্য বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ করতে হয়। সেটার জন্য যেকোনো দেশের যথেষ্ট বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় থাকা দরকার। ফলে আমদানি নিয়েও চিন্তা করতে হয় না। বাংলাদেশের মতো দেশে রপ্তানির তুলনায় আমদানি সবসময় বেশি হয়। ফলে এক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেশি থাকা দরকার। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় এলসি খোলার মাধ্যমে আমদানি সম্পাদিত হয়। আমদানির জন্য যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন, তার সমপরিমাণ টাকা পরিশোধ করে আমদানিকারক বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা লাভ করে।

বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে মজুত স্বর্ণসহ আমাদের সদ্য স্বাধীন যুদ্ধবিধ্বস্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ২৭.০৪ কোটি ডলার। তবে ২০০০ সালের পর থেকে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। ২০০১-০২ অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১.৫০ বিলিয়ন ডলার এবং ২০০৬-০৭ সালে রিজার্ভ ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়। এরপর ২০১৯-২০ অর্থবছরে রিজার্ভ উন্নীত হয় ৩৬ বিলিয়ন ডলারে। আর করোনার মধ্যেই ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশের রিজার্ভ উঠে যায় ৪৮ বিলিয়ন ডলারে। এখন পর্যন্ত এটাই বাংলাদেশের রিজার্ভের সর্বোচ্চ রেকর্ড। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য, গত সরকারের গাফিলতির কারণে ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ৮.১০ কোটি মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮১০ কোটি টাকা) অর্থ চুরি হয়েছিল। এই ডলারগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের একাউন্ট বা ভল্ট থেকে নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রাখা বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলার থেকেই হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে জালিয়াতি করে নিয়েছিল।

করোনা মহামারীর সময় ২০২১ সালের আগস্টে যখন বাংলাদেশের বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার পৌঁছেছিল, তখন অনেকেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের অদূরদর্শী হটকারী সিদ্ধান্তের কারণে বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ কমতে কমতে গত মে মাসে ১৮.৬৪ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। গত আগস্ট মাসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বৈদেশিক মূদ্রার বাজার স্থিতিশীল করার জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, ফলশ্রুতিতে বৈদেশিক মূদ্রার বাজার অনেকটা স্থিতিশীল। এ কারণে প্রবাসী আয়ে গতিশীলতা এসেছে এবং বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভও বাড়তে শুরু করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী আয় বৃদ্ধির কারণে প্রায় দুই মাস পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবে ৭ নভেম্বর ২০২৪ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৯.৮৭ বিলিয়ন ডলার। গ্রোস রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২৫.৭২ বিলিয়ন ডলার, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার। তবে আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৫৫ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ে বিদেশে বসবাসরত ও কর্মরত বাংলাদেশিরা মোট ৮.৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেশি। কিন্তু এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে জুলাই ও আগস্ট মাসের আমদানি বিল বাবদ ১.৩৭ বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর তা ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎসের মধ্যে আছে রপ্তানি, প্রবাসী আয়, বৈদেশিক বিনিয়োগ, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান ইত্যাদি। কোনো কারণে অতিরিক্ত দেশীয় মুদ্রার প্রয়োজন হলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে প্রিন্ট করে সরবরাহ করা যায় কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। বৈদেশিক মুদ্রা শ্রম বা রপ্তানীর মাধ্যমে আয় করে আনতে হবে, অথবা ঋণ ও অনুদান হিসাবে পেতে পারে। বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার বড় একটি অংশ আসে রেমিটেন্স এবং গার্মেন্টস শিল্প থেকে। অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে প্রবাসী বাংলাদেশি ও গার্মেন্টস কর্মীরা। আর অন্যদিকে ব্যয়ের বড় জায়গা হচ্ছে আমদানি ব্যয়, নানা ধরনের ঋণ ও দায় পরিশোধ এবং দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে কর্মরত ঠিকাদারদের পাওনা পরিশোধেও বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের হিসাব নিয়ে আইএমএফের আপত্তি মেনে নেওয়ায় একটি বিষয় পরিষ্কার হয়ে গেছে যে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের রিজার্ভ যে পরিমাণ উল্লেখ করে আসছিল, তা কখনোই প্রকৃত রিজার্ভ ছিল না। যখন রিজার্ভের পরিমাণ ২০২১ সালের আগস্টে ৪৮ বিলিয়ন ডলার বলে দাবি করা হয়েছিল, তখন সত্যিকার অর্থে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের অর্থ ডলারের পাশাপাশি বিদেশে বিভিন্ন বন্ড, মুদ্রা ও স্বর্ণে বিনিয়োগ করে রেখেছে। সবচেয়ে বেশি অর্থ রাখা হয়েছে ডলারে। আবার রিজার্ভের অর্থে দেশেও তহবিল গঠন করা হয়েছে। রিজার্ভ থেকে ৭০০ কোটি ডলার দিয়ে গঠন করা হয়েছিল রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ)। এছাড়া রিজার্ভের অর্থে গঠন করা হয়েছে লং টার্ম ফান্ড (এলটিএফ), গ্রিন ট্রান্সফরমেশন ফান্ড (জিটিএফ)। মূলত এগুলো নিয়েই আইএমএফ আপত্তি জানিয়েছে আসছে।

অতীতে বহু বছর ধরে বেশির ভাগ দেশে সোনার মজুদকে মূল মুদ্রা মজুদ হিসেবে ব্যবহার করা হত। সোনাকে আদর্শ মজুদ সম্পদ হিসেবে গণ্য করা হত, কেননা অর্থনৈতিক মহামন্দার সময়েও এর মানের কোন হেরফের ছিল না। কিন্তু ১৯৭১ সালে ব্রেটন-উডস ব্যবস্থার পতনের পর থেকে সোনার দাম অস্বাভাবিকভাবে পড়তে থাকে। এর আগে ১৯৪৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্যের ব্রেটন উডস শহরে একটি সম্মেলনে আন্তর্জাতিক বাজারে মুদ্রাসমূহকে সোনা অথবা মার্কিন ডলারের সাথে সংযুক্ত করা হয়। তখন বিশ্বের সমস্ত সোনার অর্ধেক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে ছিল। কিন্তু ১৯৭১ সালে মার্কিন রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সন মার্কিন ডলার থেকে সোনায় সম্পদ রূপান্তরের ব্যবস্থা বন্ধ করে দেন। এরপর থেকে মার্কিন ডলারই বর্তমানের মজুদগুলিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত বৈদেশিক মুদ্রা।

আয়তন নির্বিশেষে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ আছে। এই মজুদগুলির অর্ধেকেরও বেশি অংশ মার্কিন ডলারে রাখা হয়েছে কারণ এটিই বিশ্ব বাজারের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত মুদ্রা। এছাড়াও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং, ইউরো এবং জাপানি ইয়েন বৈদেশিক মুদ্রা মজুদে ব্যবহৃত মুদ্রাগুলির মধ্যে অন্যতম। এই বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ যেকোন দেশের নিজস্ব মুদ্রার দেনা পরিশোধ ও মুদ্রানীতি প্রভাবিত করতে ব্যবহৃত হয়। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ দেশের অর্থনীতির ঘাত প্রতিরোধ ক্ষমতা ও নমনীয়তা বৃদ্ধি করে। দেশীয় মুদ্রামানের দ্রুত অবমূল্যায়ন ঘটলে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ব্যবহার করে বাজারের ঘাত প্রতিরোধ রক্ষা করা হয়। অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন এমন মুদ্রাতেই বৈদেশিক মুদ্রা মজুদ করা উচিত যা দেশীয় মুদ্রার সাথে সরাসরি সংযুক্ত নয়, যাতে ঘাত প্রতিরোধ সহজ হয়। কিন্তু বর্তমান যুগে এটি করা কঠিন, কেননা বিশ্বের সব মুদ্রা এখন একে অপরের সাথে অনেক বেশি সংযুক্ত। বর্তমানে গণচীনে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বৈদেশিক মুদ্রা মজুদ রয়েছে। এর পরিমাণ ৩০ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার বা ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার-এর সমান। এর বেশির ভাগই মার্কিন ডলারে মজুদ আছে।

অর্থনীতিবিদ ও গবেষকেরা বিগত সরকারকে বারবার সতর্ক করে বলেছিল, বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক সঙ্কট চলছে, একটা বড়সড় রিজার্ভ সঙ্কট মোকাবিলায় সহায়তা করবে। বড় সঙ্কটের সময় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কতটা কার্যকরী হয়, তার উদাহরণ হচ্ছে ২০০৮-০৯ সময়ের ব্রাজিল ও মেক্সিকো। গবেষণায় দেখা গেছে, ওই সময়ে অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবিলায় ব্রাজিল ভালো করলেও মেক্সিকো ছিল ব্যর্থ। কারণ, অর্থনীতির ধাক্কা সামাল দেওয়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ রিজার্ভ ব্রাজিলের ছিল কিন্তু মেক্সিকোর ছিল না। ফলে সে সময় ব্রাজিল তার মুদ্রার মূল্যমান ধরে রাখতে পেরেছিল, মেক্সিকোর পরিস্থিতি ছিল উল্টো। এ অবস্থায় অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, রিজার্ভ থেকে অর্থ বিনিয়োগের চিন্তা খুবই বাজে ও বিপজ্জনক, যেটা গত সরকার করেছিল। বর্তমানেও সামনে কী ধরনের সঙ্কট আসবে, তা অনেকের স্পষ্ট জানা নেই, সুতরাং এ মুহূর্তে রিজার্ভের যথেচ্ছ ব্যবহার না করে ধরে রাখাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।

লেখক : ব্যাংকার ও কলামিস্ট।

আমার বার্তা/জেএইচ

বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তক শহীদ জিয়াউর রহমান

যে কোনো দেশের ইতিহাসে এমন এক সময় আসে যখনকার ঘটনাবলী অন্যান্য ঘটনাকে ম্লান করে দেয়।

বাংলাদেশে লোক কাহিনীর চলচ্চিত্র

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে লোক চাহিদার প্রভাব যথেষ্ঠ তাৎপর্যময়। উর্দু চলচ্চিত্রের আধিক্যের স্থলে লোক কাহিনীর চিত্রায়ন এবং

জনগণের মতামতের ভিত্তিতেই সংস্কার করতে হবে

দেশকে একটি উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে রাষ্ট্র সংস্কার অপরিহার্য। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের

মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনেক পক্ষকেই ভূমিকা রাখতে হবে

মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা বন্ধে এবং মানবিক সহায়তা ও জাতীয় সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে পূর্ব এশিয়া
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৫ সালে ছুটি থাকবে ৭৬ দিন

লিগের সেরা গোলরক্ষকই ডাক পান না জাতীয় দলে!

১৬ বছর ধরে দেশকে ফোকলা বানানো হয়েছে: ফারুকী

অভ্যুত্থানে আহত-শহিদদের তালিকা প্রকাশ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে: সারজিস

সরবারাহে কোন কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে দেওয়া হবে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা

সাবেক সচিব নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ফের ভেটো দিলো যুক্তরাষ্ট্র

জ্বালানি তেলের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো সম্ভব: সিপিডি

রিকশাচালকদের সরিয়ে দিলো সেনাবাহিনী, যানচলাচল শুরু

পাবনায় বৈষম্য কমাতে কাজ করবে শেকড় ফাউন্ডেশন

সাংবাদিক নজরুল ইসলাম আর নেই

ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নিলেন শেখ সাজ্জাত আলী

২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন বাহারুল আলম

মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের ধাওয়া দিলো সেনাবাহিনী

শাহজাহান ওমরের গাড়িতে হামলা, মামলা করতে গিয়ে গ্রেপ্তার

জয়ের নামও উচ্চারণ করতে চাই না: শফিক রেহমান

শেখ হাসিনার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে দাঁড়াতে চান জেড আই খান পান্না

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে করা ৬ মামলা বাতিল

মহাখালীতে রিকশা চালকদের অবরোধ, ট্রেন চলাচল বন্ধ