বেনাপোল পোর্টথানাধীন ৮৮ নং ভবারবেড় মৌজায় এস এ ১ নং খতিয়ানে ৩২৬, ৩২৭, ৩২৯ ও ৩৩০ নং দাগের জমি খাস জমি। উল্লিখিত দাগের জমি নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন বাদী পক্ষ ১। মোঃ হাসেম, পিতাঃ মান্দার বক্স ২। মো. ইয়াকুব, পিতাঃ মৃত সামছুর রহমান ৩। আমিনুর রহমান ঝন্টু পক্ষে মাহাবুর রহমান,পিতাঃ মৃত তফেল উদ্দীন ৪। মোঃ জিয়াউর রহমান (জিয়া) ৫। মোঃ বাবু, পিতাঃ মান্দার বক্স সর্বসাং- ভবারবেড়, বেনাপোল শার্শা, যশোর।
বাদীপক্ষ ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা,বেনাপোল এবং নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) শার্শা,যশোর বরাবর লিখিত এক অভিযোগ নামায় জানিয়েছেন,বিবাদী পক্ষঃ-
১। মো. ডলার পিতাঃ আক্কাছ আলী এবং
২। মো. গোলাম পিতাঃ আঃ রহমান গ্রামঃ ছোট আঁচড়া শার্শা, যশোর গংয়েরা বেনাপোল ৮৮ নং ভবারবেড় মৌজায় এস এ ১ নং খতিয়ানে ৩২৬, ৩২৭, ৩২৯ ও ৩৩০ নং দাগের খাস জমি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে জালজালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র তৈরী করে। তঞ্চকী কাগজে জমির আরএস ৯৫৯ নং খতিয়ান এবং দাগ ২৫৮/৩৩০ নং বলে জানা যায়। খাস জমির দখল নিতে রাতারাতি ঐ জমির উপর বিবাদীপক্ষ ইট,বালি,সিমেন্ট সহ অন্যান্য নির্মাণ সামগ্রী মজুদ করে রেখেছে। বাদী পক্ষের জমি খাস জমি সংলগ্ন হওয়ায় নির্মাণ সামগ্রী মজুদের ব্যাপারে বিবাদী পক্ষের কাছে জানতে চাইলে,এ ব্যাপারে তারা কথা বলতে নারাজী প্রকাশ করে।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে ঘটনা স্থলে গেলে বিবাদী পক্ষের কাউকেই খূঁজে পাওয়া যায়নি।
বাদী পক্ষের আবেদন, যেহেতু উল্লিখিত দাগের জমি সরকারি সম্পত্তি সেহেতু সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে নালিশী জমির আরএস রেকর্ড বাতিল, উক্ত জমির উপর জোর দখলবাজি বন্ধ এবং নালিশী জমির উপর বিবাদী পক্ষের অবৈধভাবে মজুদ করা নির্মান সামগ্রী দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দিতে বেনাপোল ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা এবং শার্শা উপজেলার নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) মহোদয়গনের নিকট প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ জানানো হয়।
খাস জমিতে ইট, বালি, সিমেন্ট মজুদ করায় সুষ্ঠ তদন্তের জন্য প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়েছে এলাকাবাসী।
আমার বার্তা/এমই